শুরুর দিকে শুধু আইটি বাড়ির ফ্রী পোস্টগুলো পড়তাম, কিন্তু ডিভিডি কিনেছিলাম অনেক দিন পর। লাইফের প্রথম কাজটা ছিল মাত্র ৩৩ ডলারের। আর এখন কাজের এত প্রেসার যে, দিনে ১৪-১৫ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। মনে পরে এখনো, সেই আমার ফ্রীল্যান্সিং জীবনের শুরুতে একমাত্র গাইডলাইন ছিল আইটি বাড়ির টিউটোরিয়াল এবং আপনাদের ওভার মেইল সাপোর্ট! ধন্যবাদ একটু একটু করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য

ওয়েব গুরু এবং এসইও কোর্স নিয়েছি। আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে এর থেকে ভাল টিউটোরিয়াল এখনো কেউ বানাতে পারে নাই। ভিডিওতে বুঝানোর দক্ষতা ছিল অসাধারণ। খুব ভালভাবেই শিখতে পেরেছি বিষয়গুলো। আইটি বাড়ির সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। আর একটা জিনিস এ খুবই অসন্তুষ্ট আপনাদের প্রতি। এই অল্প কয়েকটা টিউটোরিয়াল কেন? আপনাদের কাছ থেকে আরো অনেক বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল চাই, দ্রুত আরো টিউটোরিয়াল নিয়ে আসার জোর দাবী জানাচ্ছি।

আব্দুল কাদের ভাইয়ের একটা কথা খুব ভাল লেগেছে, আগে শিখুন, শিখতে পারলে টাকাই আপনার পেছনে আসবে। কথাটা আমার সাথে হুবহু মিলে গেছে, আগেই হুট করে অ্যাকাউন্ট না করে কাজটা খুব ভাল করে শিখে তারপর অ্যাকাউন্ট করলাম। অ্যাকাউন্ট খোলার প্রথম সপ্তাহেই কাজ পেয়েছি এবং এখন পর্যন্ত অলরেডি ৪ টি প্রোজেক্ট সফলতার সাথে শেষ করেছি। ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না আপনাকে। এক কথায় বলতে হলে এই ভিডিওগুলো কে অমূল্য বলেই আখ্যায়িত করবো আমি। নতুন ভিডিওর অপেক্ষায় রইলাম

এবারের বই মেলায় সফলদের নিয়ে প্রকাশিত "ফ্রীল্যান্সিং শুরু করেছি যেভাবে"- শীর্ষক বইটি লিখার সময় কিছু ফ্রীল্যান্সারদের সফলতার গল্পগুলো দেখতে গিয়ে সেখানে আইটি বাড়ির অবদানের কথাই প্রমাণ করে দিয়েছে বাংলাদেশে ডিজিটাল এডুকেশন চালু হয়ে গেছে। ভিডিওর মাধ্যমে শেখানোর এই পদ্ধতি সত্যিই প্রশংসার দাবীদার। এইভাবে এগিয়ে গেলে আমিও বিশ্বাস করি লাল সবুজের দেশকে কম্পিউটার স্বাক্ষরতার মাধ্যমে বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্ত করা সম্ভব। আইটি বাড়ির জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

প্রথম যখন আইটি বাড়ির পোস্ট গুলো পড়তাম তখন নিজের মধ্যে খুব উৎসাহ পেতাম, কিন্তু সবাই বলতো কাজগুলো নাকি অনেক কঠিন। পরবর্তীতে ডিভিডি গুলো কিনেই ফেললাম। ভাইয়ার বোঝানোর কোয়ালিটি এতটাই মনোমুগ্ধকর ছিল যে ৫ স্টার দিলেও কম হবে। ইউটিউবে অনেক টিউটোরিয়াল দেখেছি কিন্তু এই রকম সাজানো গুছানো ভিডিও কোথাও পাই নাই। ১০ এর মধ্যে ১০ ই দিলাম ভাইজানকে